Kobita
Skh Sourav halder wkidata
Wkidata
Name:SKH Sourav Haldar
Birth: 1 February 2012 (Age 17)
Shobhana Union, Khulna
Name in real life:Sourav halder
Nationality:Bangladeshi
Country:Bangladesh
Current location:Khulna,
Language:
*Main - Mother Language Bengali,
2nd- English
*Time zone
UCTC-1
*Current time
*The current time for UTC-1: 1 is 4:00
Height:5 8 ’’
Blood type:A Positive
Education and employment
Career:Author-poet
Education:Dumuria College
Hobbies, likes and beliefs
hobby:Bengali Wikipedia and poetry writing
Religion:Hindu
Movie:Devdas
Book:Sourav
Interest:Writing poet
Writing articles,
Friday, October 4, 2019
Wednesday, September 11, 2019
Boat Tree poem SKH Sourav Haldar poet
Boat Tree
SKH Sourav Haldar
You are the big tree,
You're in the middle of the ground
Swinging in the air
After being transported to the ground.
Soil subsurface,
The change is however in bitp.
Crunchy leaves on copper,
Space time difference
Different properties are yours
Boat leaves are alternate
The ovary is smooth and bright.
The turban is yellow in the butt,
Then the leaf basket
Spring, when autumn comes.
Otherwise, the leaves will grow.
Instead of three seasons,
The fruit is ripe at any moment.
Summer, Monsoon, Winter
That's his name.
Multiplication is yours
Live forever
Five to six hundred years.
That is your lifetime,
Boat Tree is your name
You live for many years, living forever.
So was born poem SKH Sourav Halder Athour
So was born
SKH Sourav
Halder
Was born one day,
The year will come
Everyone will say "happy birthday"
He was born in Prithiv
Today I'm human.
Happy day, was the womb
That was March, I was pregnant today
So today I was born
Amitabho wrote poetry
Chowdhury.
Was born so angry
Written by Saurabh of Bengal
Poem.
Way of life poem SKH Sourav Halder Athour
Way of life
SKH Sourav
Halder
Life will go on
Like an unlimited river
Every moment has to be fought
It's like time gone by
On the way to life
Will tell you one day
Write your luck
Weakness is your chance
Alas your shelter
Time will change
But you will read in the gangster.
Try as hard as you can
Don't hate anyone
All big and small are equal
The same smell will match.
One two three
This way
Dirty in life's steps.
In the steps of life
You will fly
One day people will
Don't understand that day
On your way
The step of infinite hardship
That way it will end
Way of life
Understand the colors SKH Sourav Halder Athour
Understand the colors
SKH Sourav
Halder
Light on the horizon of the rising sun,
Let me touch this blue sky.
Wake up in hope
Way of life
Years pass by
Dole Purnima.
And dye it in color
Who are four friends
Do not know what was?
The sky is full of touches
During the day
The colors were friends
The color was understood to leave Dilip
Gave myself
Murad was running out of colors
Chestnut chest.
It was time to change
This season
And because the flowers were fragrant,
Holi's day was over.
Love of poets and poetry poem Skh Sourav halder Athour
Love of poets and poetry
SKH Sourav
Halder
I will write thousands of poems
Take you
Don't forget in this life,
Love nature
Looking at the sea
Rule you
I will be lost in love
Wave game 3 in the chest of the Ganges
On the stream.
I will be lost in song and song,
In the realm of the unknown
Just write poetry
In the name of you and amari.
Thousands of poems
I will write this in mind.
I will be lost in love
Unknown world.
I will write poems for you
The Ark Book is about love.
Not by letter, not by song
You will write in the rhyme of poetry.
You're the creator of my poetry poem Skh Sourav halder Athour
You're the creator of my poetry
SKH Sourav
Halder
Tree creeper
Don't know how beautiful you are.
Sagittarius in the sky,
Spring cockerel in the south wind.
Love the love you love
You're the creator of my poetry
The queen of nature is the soothing sound of rain,
And looking at the path.
You're my creative poet in the garden
Queen
You are a boiling flower
He walks on the green grass
Walk fairy
Bright as white
Padma's chest is blue
Padma Creative
You are my love
Creative.
Friends
Friend
SKh Sourav Halder
In the old way, feel free
I'll call you a friend.
The snake will be obstructed,
I think so.
Sharing happiness, sorrow, suffering
In two,
Touch in the mind
In love
How many wished to be awake?
Can't be successful
We have this mind full of mischief,
The gurus have to hear the harsh words
All the time.
Laugh, feel sorry
Play the game in an unknown way,
But I'll call friends
To you
Friends poem Skh Sourav halder Athour
Friend
SKh Sourav Halder
In the old way, feel free
I'll call you a friend.
The snake will be obstructed,
I think so.
Sharing happiness, sorrow, suffering
In two,
Touch in the mind
In love
How many wished to be awake?
Can't be successful
We have this mind full of mischief,
The gurus have to hear the harsh words
All the time.
Laugh, feel sorry
Play the game in an unknown way,
But I'll call friends
To you
Tuesday, September 10, 2019
চৌরাস্তার মোড় গল্প-Skh Sourav halder
গল্প
এসকেএইচ সৌরভ হালদার
তখন শীতকাল বৃক্ষের পাতা ঝরে মাটিতে লুটিয়ে পড়েছে। গায়ের চাদর মুড়িয়ে আমি তখন মেইন রোডের পাশ দিয়ে হেটে চলেছি।পাশ দিয়ে বিভিন্ন ধরনের গাড়ি চলছে রাতের বেলা গাড়ির আলো দূর থেকে বিভিন্ন রঙের সৃষ্টি হয়েছে খুব মনমুগ্ধকর একটি দৃশ্য।
চৌরাস্তার মোড়ে বট গাছের পাশে আমার বাড়ি।মঙ্গল ঘাট বলিয়া আমাদের ঐ বাড়ীটার নাম দিয়ে দিয়েছেন আমার দাদু আমল ঘোষ । আমি বিশ্ববিদ্যালয় বাংলা বিভাগের একজন ছাত্র।বাংলা বিভাগের ছাত্র বলে নিজেকে একটু অন্যরকমভাবি কারণ বাংলা পড়িয়া অন্য লেখকদের যেরকম একটা অনুভব পায় সেটা নিজের মধ্যে প্রকাশ করতে ইচ্ছে করে। কখন আমি নিজেকে কবি বলিয়া এবং কখনো সাহিত্যিক হুমায়ূন আহমেদ ভেবে থাকি।বই পড়তে আমার খুবই ভাললাগে কিন্তু বই পড়ার ভ্যাসটা একটু অন্যরকম আমার কাছে কারণ আমি গভীর রাতে হাতে একটা কপি নিয়ে জানালার পাশে বই পড়ি প্রতিদিন।
প্রতিদিনের মতো আজও আমি বই পড়ছি জানালার পাশে বসে। হাতে এক কাপ কফি। হঠাৎ করে জানালার পাশ থেকে হিমের হাওয়া এসে আমার শরীর শিঁউরে উঠলো। হঠাৎ কিছুক্ষণ পর আমার জানালার পাশ থেকে একটা শব্দ বয়ে আছে যেটা কিনা অদ্ভুত আওয়াজ ।যেন ছিল থরথর করে কাঁপানোর আওয়াজ যেটা শীতকালে সাধারণত হয়ে থাকে। আমি বাইরে আসতে চাইলাম তখনই হঠাৎ করে বিদ্যুৎ চলে গেল। পাশে অন্ধকারে হাত ঠেকিয়ে মোমবাতি এবং দিয়াশলাই দিয়ে মোমবাতীটাকে জ্বালিয়ে বাইরে এসে দেখছি, কিন্তু শীতের হিমের প্রদীপ নিভু নিভু ভাব ।
আমি রাগ করে প্রদীপটা নিভিয়ে ল্যাম্পপোস্টের কাছে আসলাম কারন ল্যাম্পপোস্টে পাশে একটা বটগাছ তার আড়ালে আমার কক্ষ। আমি কাউকে না দেখতে পেয়ে আমার কক্ষে চলে আসলাম তৎক্ষণাৎ আমার সেই আওয়াজ শুনতে পেলাম ।তখন রাত বারোটা বাজে নিজেকে বিভ্রান্ত মনে করিয়া আমি তখন আবার বই নিয়ে পড়তে যাচ্ছি এবং সেই সময় বিদ্যুৎ চলে আসলো।
তখন আরেকবার জানালার পাশে তাকিয়ে দেখি একটা বৃদ্ধ মহিলা। আমি বাইরে গিয়ে তাকে বললাম
-কে আপনি ? এখানে কি করছে ?
কোন উত্তর পেলাম না তখন তার হাতে হাত রেখে ডাকলাম তখন বৃদ্ধ মহিলা নিম্নস্বরে বলে উঠলো
-কে তুমি বাবা?
আমি বললাম আমি অনুপম বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের ছাত্র পাশে আমার কক্ষ আপনি এখানে কি করছে।
-কে আপনি? আপনার বাসা কোথায় ?
তখন উত্তর দিলো আমি অঞ্জনা পাশের বস্তিতে থাকি। আমি একটু জল বলিয়া বোধ মনে করছিলাম তাই ডাক্তারের কাছে জ্বর যাচ্ছিলাম। এমন সময় মাথাটা ঘুরিয়ে নিয়ে এলো তাই একটু কাত হয়েছি। বৃদ্ধ মহিলার কথা শুনে আমি তার মাথায় হাত দিয়ে দেখলাম তার শরীর অনেক গরম হয়ে আছে তারপর আমি তার গায়ের চাদর কিংবা শীতবস্ত্র দেখতে পেলাম না ।
তখন আমি মহিলাকে হাত ধরে বললাম আমার সাথে আসুন তখনই তিনি একটু কেসে বলল
-কোথায় যাব ?
আমি বললাম চলুন আমার রুমে আপনার শরীর অনেকটা জ্বর তার উপরে আপনার শরীরের শীতবস্ত্র নেই।
আমার রুমে এসে আমার কম্বলটা দিয়ে তাকে দিলাম এবং তার ওষুধের জন্য পাশে মনা কাকার দোকানে গেলাম মনা কাকা এই রাস্তার মোড়ে একটা অন্যতম ওষুধের দোকান ।
মনা কাকা আমি বললাম মনা কাকা একটা জ্বরের ওষুধ দেন।
মনা কাকা বিস্মিত হয়ে আমার দিকে তাকিয়ে রইল কারণ আমার পিতা-মাতা ব্যবসার কারণে অন্য জায়গায় থাকে এখানে কারো জ্বর হয়েছে এই কথা ভেবে সে একটু অবাক হল।
ফোনে কথা বললো,
- কার জ্বর হয়েছে ?
আমি অতিরিক্ত কোন বাক্য ব্যয় না করে,আমি দ্রুত ওষুধ এনে ওই বৃদ্ধা মহিলাকে খাইয়ে দিলাম এবং তার কাছে অতিরিক্ত কোন প্রশ্ন করলাম না বৃদ্ধ মহিলাকে ওষুধ খাইয়ে পাশের চেয়ারে আমি বসলাম হঠাৎ কোন সময় আমি ঘুমিয়ে পড়লাম আমি নিজেই বুঝতে পারলাম না।
পরদিন সকালে উঠে দেখি,সেই বৃদ্ধ মহিলাটি আমার কক্ষে নেই তখন আমি চিন্তিত হয়ে খুঁজে দেখলাম কোথাও কিন্তু কোথাও খুঁজে পেলাম না । হঠাৎ করে কে এসে দরজাটা ঠকঠক করছে আমি, দরজা খুলে দেখলাম পোস্টম্যান আমার চিঠি এসেছে। চিঠিটা খুলে দেখে আমার মনটা ভরে গেল আমি একটা কোম্পানিতে দরখাস্ত করছিলাম তার সহিত
চাকরির জন্য আমারএকটি চিঠি এসেছে।
এমন সময় বাইরে থেকে কে যেন বলে উঠল
-বাবা অনুপম বাড়িতে আছো ?
তখন আমি বিস্মিত হয়ে দরজাটা খুললাম দেখি সেই বৃদ্ধ মহিলাটি।
- সকালে কোথায় ছিলেন ?
-আর আপনার হাতে ওটা কি ?
বলব বলব আগে আমার একটু ভিতরে বসতে দাও।
- হ্যাঁ আসুন
আমি সকালে আমার বাড়িতে গিয়েছিলাম
আমি বলে উঠলাম ওই বস্তিতে,
-হুম
আমি সকালে ঘুম থেকে উঠে দেখি তুমি কেদারার
ঘুমাচ্ছো তাই আর ডাকেনি। আমার ওই বস্তিতে এক পাতানো মেয়ে আছে সেই আমাকে দেখাশোনা করে ।তাই ওকে তোমার কথা বলছি তুমি না থাকলে তো আমি কাল মারা যেতাম ।
আমার ঐ বস্তির পাশে একটা জলপাই গাছ আছে তাই তোমার জন্য জলপাই নিয়ে এসেছি।
-ও আচ্ছা?
কাল রাতে আমি অসুস্থ থাকায় আপনার কাছে আমি কিছু জিজ্ঞাসা করতে পারি।
আপনি এই বস্তিতে থাকেন কেন আপনার স্বামী ছেলেমেয়ে নেই।
তখন দুঃখের সাথে বলে উঠল আমার এই পৃথিবীতে কেউ নেই আমি তখন বললাম
-সেটা আবার হয় নাকি
তখন বৃদ্ধ মহিলা বললো আমার স্বামী ছিল একজন সাধারন মানুষ জায়গা জমি ছিল আমার একটা ছেলে ।আছে স্বামী মারা যাওয়ার কয়েক মাস পর আমি আমার ছেলেকে বিয়ে দিই ,তারপর ছেলে আমাকে বাড়ি থেকে বের করে দেওয়া এরপর থেকে আমি বস্তিতে থাকি ।
ছেলে নতুন বিবাহ করিয়া তাহার স্ত্রী-পুত্র নিয়া সুখে-শান্তিতে বসবাস করিতেছে।
আর আমি এখন কাজ করে খেতে পারি না কারণ আমি এখন বুড়ো হয়ে গেছি।হঠাৎ কিছুদিন আগে আমার একটা কুসুম এর সাথে পরিচিত হয় তারপর থেকেও কাজ করে এবং ও আমাকে দেখাশুনা করে।
বৃদ্ধমহিলাটির কথা শুনে আমার মন দুঃখের সঙ্গে কেঁদে উঠলো,
তারপর আমার চাকরি হওয়ার কারণে আমি বৃদ্ধ মহিলাকে আনন্দের সাথে বললাম । আমার একটা কোম্পানিতে চাকরি হয়েছে তখন বৃদ্ধ মহিলা রহস্য করে আমাকে বলতে লাগলো আমাকে কিন্তু একটা ভালো শাড়ি কিনে দিতে হবে।
তখন আমি বললাম
- হ্যা দেব
পরের দিন সকালে আমি ঢাকার উদ্দেশ্যে রওনা দিচ্ছি বাড়ি থেকে বের হওয়ার সময় দেখি ওই বৃদ্ধ মহিলার। লাঠি হাতে দাঁড়িয়ে আছে একটু দূরে। এবং তার হাতে একটা প্যাকেট আছে এবং সে আমাকে ডেকে বলল ----বাবা অনুপম
- হ্যাঁ
এই নে তোর জন্য একটু পায়েস তৈরি করে নিয়ে আসলাম তুই ঢাকায় যাচ্ছিস যাওয়ার সময় ক্ষুধার্ত হলে এটা ভজন করিস।
তখন আমি নিরবে বলে উঠলাম আপনি এইভাবে আমার জন্য কেন কষ্ট করছেন?
ও তুই বুঝবি না ।
আমি বৃদ্ধ মহিলাকে প্রণাম করে ঢাকার উদ্দেশ্যে রওনা দিলাম দীর্ঘ এক মাস পর ছুটিতে বাড়ি যাচ্ছি এমন সময় বৃদ্ধ মহিলার কথা মনে পরল তখন আমি দোকান থেকে একটা শাড়ি কিনে নিয়ে এলাম তারপর বাড়ি ফিরে রানু কাকাকে দিয়ে ওই বৃদ্ধ মহিলার খবর দিতে বললাম। রানু কাকা আমার বাড়িতে রান্না করে ।
রানু কাকা বলল অনুপম ওই বৃদ্ধ মহিলাটি তোমার কথা অনেক বলছিল সে এখন অসুস্থ হয়ে তার বাড়িতে পড়ে ছিলো অনেকদিন ওষুধ খেয়ে টাকা না থাকায় সে মারা গেল এবং তোমাকে দেখার জন্য সে অনেক অনুপম অনুপম বলে ডাকছিল।
কিন্তু তার আর দেখা হয়ে উঠল না।
এই কথা শুনে আমার মনটা দুঃখে হাহা করে উঠলো। তৎক্ষণাৎ আমি বট গাছের নিচে বসে পড়লাম তারপর বৃদ্ধ মহিলার কথা মনে পড়ে আমার খুব খারাপ লাগছিল।তারপর থেকে সেই গভীর রাতে এক কাপ কফি নিয়ে বই পড়ার অভ্যাস টা আর রইল না এখনো আমি ওই চৌরাস্তার মাঝে তাকিয়ে থাকি এবং ওইখানে আমি যেন আটকে আছি এক নিরবতার মাঝে কল্পনার চোখে দেখতে পায় বৃদ্ধ মহিলাকে চৌরাস্তার মোড়ে।
Thursday, August 29, 2019
আমাকে ফিরিয়ে দাও কবিতা
আমাকে ফিরিয়ে দাও
এসকেএইচ সৌরভ হালদার
আমাকে ফিরিয়ে দাও
হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি কে
স্বাধীনতার জন্য দিয়েছিল যে
প্রতিশ্রুতি।
সেই উচ্চ কণ্ঠস্বরে
লক্ষ লক্ষ মানুষের মাঝে,
দিয়েছিল ভাষণ
তাকে ফিরিয়ে দাও।
১৫ ই আগস্ট এ মেরে ছিল
ওই নরখাদকরা
সবুজ অরণ্য প্রকৃতিকে দিয়েছিল রক্তে রাঙ্গা করে ,
সেদিন পাখিরা নীড়ে ঘুমিয়ে ছিল
নদীতে উঠেছিল জলোচ্ছ্বাস।
বাতাস বইছিল উতলা
ফিরিয়ে দাও আমাকে
বাংলা মাটির শ্রেষ্ঠ সন্তান বঙ্গবন্ধুকে।
এসকেএইচ সৌরভ হালদার
আমাকে ফিরিয়ে দাও
হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি কে
স্বাধীনতার জন্য দিয়েছিল যে
প্রতিশ্রুতি।
সেই উচ্চ কণ্ঠস্বরে
লক্ষ লক্ষ মানুষের মাঝে,
দিয়েছিল ভাষণ
তাকে ফিরিয়ে দাও।
১৫ ই আগস্ট এ মেরে ছিল
ওই নরখাদকরা
সবুজ অরণ্য প্রকৃতিকে দিয়েছিল রক্তে রাঙ্গা করে ,
সেদিন পাখিরা নীড়ে ঘুমিয়ে ছিল
নদীতে উঠেছিল জলোচ্ছ্বাস।
বাতাস বইছিল উতলা
ফিরিয়ে দাও আমাকে
বাংলা মাটির শ্রেষ্ঠ সন্তান বঙ্গবন্ধুকে।
Monday, August 19, 2019
আমাকে ফিরিয়ে দাও কবিতা
আমাকে ফিরিয়ে দাও
এসকেএইচ সৌরভ হালদার
আমাকে ফিরিয়ে দাও
হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি কে
স্বাধীনতার জন্য দিয়েছিল যে
প্রতিশ্রুতি।
সেই উচ্চ কণ্ঠস্বরে
লক্ষ লক্ষ মানুষের মাঝে,
দিয়েছিল ভাষণ
তাকে ফিরিয়ে দাও।
১৫ ই আগস্ট এ মেরে ছিল
ওই নরখাদকরা
সবুজ অরণ্য প্রকৃতিকে দিয়েছিল রক্তে রাঙ্গা করে ,
সেদিন পাখিরা নীড়ে ঘুমিয়ে ছিল
নদীতে উঠেছিল জলোচ্ছ্বাস।
বাতাস বইছিল উতলা
ফিরিয়ে দাও আমাকে
বাংলা মাটির শ্রেষ্ঠ সন্তান বঙ্গবন্ধুকে।
এসকেএইচ সৌরভ হালদার
আমাকে ফিরিয়ে দাও
হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি কে
স্বাধীনতার জন্য দিয়েছিল যে
প্রতিশ্রুতি।
সেই উচ্চ কণ্ঠস্বরে
লক্ষ লক্ষ মানুষের মাঝে,
দিয়েছিল ভাষণ
তাকে ফিরিয়ে দাও।
১৫ ই আগস্ট এ মেরে ছিল
ওই নরখাদকরা
সবুজ অরণ্য প্রকৃতিকে দিয়েছিল রক্তে রাঙ্গা করে ,
সেদিন পাখিরা নীড়ে ঘুমিয়ে ছিল
নদীতে উঠেছিল জলোচ্ছ্বাস।
বাতাস বইছিল উতলা
ফিরিয়ে দাও আমাকে
বাংলা মাটির শ্রেষ্ঠ সন্তান বঙ্গবন্ধুকে।
Wednesday, August 14, 2019
Saturday, August 10, 2019
Wednesday, July 31, 2019
ফনি
ফনি
এসকেএইচ সৌরভ হালদার
আসিবো হঠাত না জানিয়ে,না বলে।
ভেঙ্গে চুরে চুরমার করে দেবো,
এটাই হবে আমার আঘাত?
কেপে যাবে বিশ্ব,সৃষ্টি হবে ভূমিকম্প
চমকে যাবে বিদ্যুৎ,প্রচন্ড বেগে আসিবে বাতাস।
তবেই না আমার নাম হবে ফনি
চলবো তান্ডবে,ঘুরবো অজানা পথে
শুধু প্রতিক্ষাই থাকবে।
অপেক্ষা করো আসিবো তোমার দূয়ারে
যে ডাকিনি কখনো সৃষ্টিকর্তকে
সে ডাকিবে বার বার আল্লা - ইশ্বর বলে
ডকিবে সে বুদ্ধ - যিশুকে
কোথাই ছিলে এতোদিন?
আসিলো বিপদ!তবেই কি ডাক হলো?
ছাড়বো না কাউকে
সমুদ্রের তল দেশ থেকে আসছি আমি
প্রতিক্ষাই থেকো।
হয়নি যা গত তিতাল্লিশ বছরে,
তা হবে এখন উনিশে।
শুধু একটা সময়,
ঘন্টাই চলিবো অজনা গতিতে।
যাবে দিন,বাড়বে গতি
তবেই তো হবে আমার নাম ফনি।
এসকেএইচ সৌরভ হালদার
আসিবো হঠাত না জানিয়ে,না বলে।
ভেঙ্গে চুরে চুরমার করে দেবো,
এটাই হবে আমার আঘাত?
কেপে যাবে বিশ্ব,সৃষ্টি হবে ভূমিকম্প
চমকে যাবে বিদ্যুৎ,প্রচন্ড বেগে আসিবে বাতাস।
তবেই না আমার নাম হবে ফনি
চলবো তান্ডবে,ঘুরবো অজানা পথে
শুধু প্রতিক্ষাই থাকবে।
অপেক্ষা করো আসিবো তোমার দূয়ারে
যে ডাকিনি কখনো সৃষ্টিকর্তকে
সে ডাকিবে বার বার আল্লা - ইশ্বর বলে
ডকিবে সে বুদ্ধ - যিশুকে
কোথাই ছিলে এতোদিন?
আসিলো বিপদ!তবেই কি ডাক হলো?
ছাড়বো না কাউকে
সমুদ্রের তল দেশ থেকে আসছি আমি
প্রতিক্ষাই থেকো।
হয়নি যা গত তিতাল্লিশ বছরে,
তা হবে এখন উনিশে।
শুধু একটা সময়,
ঘন্টাই চলিবো অজনা গতিতে।
যাবে দিন,বাড়বে গতি
তবেই তো হবে আমার নাম ফনি।
কবি ও কবিতার প্রেম
কবি ও কবিতার প্রেম
এসকেএইচ সৌরভ হালদার
হাজারো কবিতা লিখবো
তোমকে নিয়ে।
ভুলিবো না এ জীবনে,
প্রকৃতির মতো ভালোবাসব।
সমুদ্রের দিকে তাকিয়ে থাকবো
তোমাকে নিয়।
ভালোবেসে হারিয়ে যাবো ,
গঙ্গার বুকে ঢেউ খেলা ঐ
স্রোতের উপর।
গানে গানে সুরে হারিয়ে যাবো,
অজনা এক কল্পনার রাজ্যে
শুধু কবিতাই লিখিবো
তোমার আর আমারি নামে।
হাজার কবিতার ছন্দ
রচিত করিবো এ মনে।
ভালোবেসে হারিয়ে যাবো
অজনা দুনিয়াই।
তোমারি জন্য লিখিব কবিতা
এ্রক বুক ভালোবাসা নিয়ে।
চিঠি দিয়ে নয়,গান দিয়ে নয়
তোমারি লিখিব কবিতার ছন্দে।
Tuesday, July 9, 2019
বৃদ্ধাশ্রম কবিতা এসকেএইচ সৌরভ হালদার
বৃদ্ধাশ্রম
এসকেএইচ সৌরভ হালদার
ছোট থেকে বড় করেছে আমি
যতোটুকু সম্ভব পূরণ করেছি ইচ্ছা,
কখনো দেয়নি বাঁধা ?
ছেলেবেলায় তার সাথে খেলেছি
কত খেলা কত হেসেছি !
আজ হাসি পায় না
খেলতে ইচ্ছে করেনা!
ছেলে আমার মস্ত বড় মস্ত অফিসার
দেখা হলে চিনতে পারে না ওরি বাবা মার,
কত কষ্ট কত বেদনা ,চোখের জল যেন ঝরে না
তাই বুঝি আজ আমার ঠিকানা হয়েছে এই বৃদ্ধাশ্রম।
১৬/০৬/১৯
বটবৃক্ষ কবিতা এসকেএইচ সৌরভ হালদার
বটবৃক্ষ
এসকেএইচ সৌরভ হালদার
বৃহাদাকার বৃক্ষ তুমি,
জমিনের মাঝে আছো যে তুমি
সরু সরু ঝুরি বাতাসে দোলে
পরে মাটিতে প্রেরিত হলে।
স্তম্বমূলের মাটির উপারাংশ,
পরিবর্তন হয় তবে বিটপে।
কচি পাতা তামাটে,
স্থান কাল পত্রভেদে
ভিন্ন একাধারে বৈশিষ্ট তোমার
বটের পাতা হয় একান্তর
ডিম্বা কৃত মসৃন ও উজ্জ্বল।
পাংশুটে হলুদ হয় বটের কুড়ি,
তখনি পড়ে পাতার ঝুড়ি
বসন্ত,শৎরত আসে যখন।
নতুবা পাতা গজে তখন।
তিন ঋতুর পরিবর্তে,
ফল পেকে যাই মুহুর্তে।
গ্রীষ্ম,বর্ষা,শীত
তাহারিই নাম।
বহুগুনাগুন তোমার
বেচে আছো অনন্তকাল
পাঁচ-ছয় শত বছর।
এ যে তোমার আয়ুষকাল,
বটবৃক্ষ তোমারি নাম
বহুবর্ষ জীবী বেচে আছো চিরোকাল।
এসকেএইচ সৌরভ হালদার
শোভনা,ডুমুরিয়া,খুলনা
Subscribe to:
Posts (Atom)